Wednesday, 13 January 2021

বেলুরমঠে বলি নিষিদ্ধ হওয়ার ইতিহাস

 🍁🌿বেলুড় মঠে বলি নিষিদ্ধ হওয়ার ইতিহাস🌿🍁:-


🍀🌺☘️🌺 

          ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে স্বামীজী মঠে দুর্গাপূজা করতে চাইলেন। শিষ্য শরচ্চন্দ্র চক্রবর্তীকে জানালেন, " মাকে রুধির দিয়ে পূজা করব।"

 - এ বিষয়ে শ্রীমায়ের কাছে অনুমতি চাইলে শ্রীমা বললেন, " হ্যাঁ বাবা, মঠে দুর্গাপূজা করে শক্তির আরাধনা করবে বৈকি। শক্তির আরাধনা না করলে জগতে কোন কাজ কি সিদ্ধ হয়? তবে বাবা, বলি দিও না, প্রাণী হত্যা করা না। তোমরা হলে সন্যাসী , সর্বভূতে অভায়দানই তোমাদের ব্রত।" 

শ্রীরামকৃষ্ণ নিষেধ করলে নরেন্দ্রনাথ হয়তো শাস্ত্রীয় তর্ক করতেন, কিন্তু সঙ্ঘজননীর আদেশ তিনি মাথা পেতে নিলেন। রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের সব কেন্দ্রে বলি নিষেধ হয়ে গেল সেই থেকে।★

শুধু তাই নয়, স্বামীজী সবাইকে জানালেন,

" মার নামে সংকল্প হবে। আমরা তো কপনিধারী― আমাদের নামে হবে না।" সেই থেকে রামকৃষ্ণ মঠের সব কেন্দ্রে দুর্গাপূজার সংকল্প শ্রীশ্রীমায়ের নামে হয়ে আসছে।


★[ক্রিস্টিনকে লেখা স্বামীজীর একটি চিঠির সূত্রে(তারিখ: ১২ নভেম্বর ১৯০১) জানা গেছে: বেলুড় মঠে শেষ বলি হয় ১৯০১ খ্রিস্টাব্দের কালীপূজার রাতে।]★



****সংগৃহিত****

🌼জয় মা🌼 

🌼জয় ঠাকুর 🌼

🌼জয় স্বামীজী🌼

🌿🌺🍀🌻🌹🙏জয় ঠাকুর মা স্বামীজী🙏🍀🌹🌻🌺🌿

No comments:

Post a Comment

মানসপুত্র নেতাজী

 🌿 মানসপুত্র নেতাজী 🍁 🌻১৯০২ সালের জানুয়ারীতে সুভাষচন্দ্রের পিতা তাঁকে কটকের মিশনারী স্কুলে ভর্তি করে দিলেন, পুত্রের প্রাথমিক বিদ্যা লাভে...